রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কজি কটেজে প্রথমে ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্ট থেকে আগুন ছড়ানোর খবর পাওয়া গেলেও নিচের একটি দোকান থেকে আগুন ছড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন।
শুক্রবার (১ মার্চ) দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে দগ্ধদের দেখতে যাওয়ার পর তিনি এ কথা বলেন।
একটুর জন্য বেঁচে গেলেন দুঃসাহসী ফায়ার ফাইটার সোহাগ!একটুর জন্য বেঁচে গেলেন দুঃসাহসী ফায়ার ফাইটার সোহাগ!
র্যাবের ডিজি বলেন, নিচের একটি ছোট দোকানে প্রথমে আগুন লেগেছিল। সেখানে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র দিয়ে তারা প্রাথমিকভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছিলেন। তবে পরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। অধিকাংশ মানুষই ধোঁয়ার কারণে শ্বাসরোধে মারা গেছেন। তিনি বলেন, ভবনটিতে একটি মাত্র সিঁড়ি ছিল। দুইটি লিফ্ট ছিল। আগুন লাগার পর কেউ নামতে পারেনি।
বেইলি রোডে আগুনের সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন শাকিব খানবেইলি রোডে আগুনের সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন শাকিব খান
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, কেউ বলছিলেন উপরে আগুন লেগেছে, কেউ বলেছেন নিচে আগুন লেগেছে। ফলে মানুষ কোনদিকে যাবে তা বুঝতে পারেনি। যে ঘটনাঘটেছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। কারা সিঁড়িতে সিলিন্ডার রেখেছে তা বের করা হবে। আমরা তথ্য সংগ্রহ করছি। একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তারাও রিপোর্ট দেবে।
তিনি বলেন, একটি ভবন তৈরির ক্ষেত্রে রাজউকসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান থেকে অনুমোদন নিতে হয়। এজন্য একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে। সরকার দায়িত্ব দিলে আমরা এ বিষয়ে তদন্ত করব। দায়িত্ব না পেলেও প্রকৃত ঘটনার খোঁজ নিয়ে আমরা ইন্টেলিজেন্স ইউংয়ের সহায়তায় একটি রিপোর্ট তৈরি করে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।